স্যার প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের বাড়ি, রাড়ুলী, পাইকগাছা, খুলনা
- খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলাস্থ রাড়ুলী গ্রামে জগৎ বিখ্যাত স্যার প্রফুল্ল চন্দ্র রায় জন্মগ্রহণ করেন।
- উপমহাদেশের এই বিখ্যাত বাঙ্গালী বৈজ্ঞানিকের বাড়ির সদরমহলটি ৭ নভেম্বর ১৯৯৬ সালে (নাটমন্দিরসহ কাচারী বাড়ি) প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতায় আসে।
- ২০১২-১৩ অর্থ বছরে পূর্ব ও দক্ষিণ দিকের কক্ষগুলির এবং পশ্চিম দিকের দোতালা বারান্দার ছাদ, বীম, কার্ণিশ, টালী পরিবর্তন করে মেরামত, দক্ষিণ পশ্চিম পার্শ্বের দেয়াল মেরামতসহ আস্তর এবং কার্ণিশ মেরামত করা হয়েছে।
- ২০১৪-১৫ অর্থ বছরে দর্শক ও পর্যটকদের পিসি রায় সম্পর্কে তথ্য প্রদানের নিমিত্ত ইংরেজী ও বাংলায় পরিচিতি ফলক স্থাপন করা হয়েছে।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্বশুর বাড়ি
- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের “সাংস্কৃতি ঐতিহ্যসমূহের পর্যটন উন্নয়ন” শীর্ষক পিপিএনবি এর আওতায় ২০১০-১১ ও ২০১১-১২ অর্থ বছরে প্রত্নতাত্ত্বিক সংস্কার-সংরক্ষণ করে জাদুঘরে রূপান্তরের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে।
- ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে সম্পূর্ণ কমপ্লেক্স এলাকায় গ্রীলসহ বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ করা হয়েছে।
- ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে টিকেট কাউন্টার ও আনসার সেড নির্মাণ করা হয়েছে।
- সিসি ক্যামেরার দ্বারা কবিগুর স্মৃতি ভবনটি নিরাপত্তার আওতায় আনা হয়েছে।
- কবিগুরুর স্মৃতি বিজড়িত বিভিন্ন আলোকচিত্র এ ভবনে প্রদর্শিত হচ্ছে। গ্রন্থাগার রয়েছে।
- দর্শক ও পর্যটকদের তথ্য প্রদানের নিমিত্ত ইংরেজী ও বাংলায় পরিচিতি ফলক স্থাপন করা হয়েছে।
- অডিওতে কবিগুরুর গান ও কবিতা শোনানো হয়।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপূরুষের বসতভিটায় সম্পাদিত কার্যক্রম
- ২০১১-১২ সালে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের বসতভিটা এর ভিত খুঁজে বের করার জন্য প্রত্নতাত্ত্বিক খনন করা হয়েছে এবং উৎখননে স্থাপত্য ভিত্তি পাওয়া গেছে।
- ২০১৫ সালে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের বসতভিটা সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এখানে অধিদপ্তর কর্তৃক সংরক্ষিত পুরাকীর্তির নোটিশ বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।
- টেকসই পর্যটন শিল্পের প্রসারে উন্নত সাইট ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে ২০১৭ সালে ৩.১১ একর ভূমি অধিগ্রহণের জন্য প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে যা খুলনা অঞ্চলে কবিগুরুর আদি পুরুষের স্মৃতি সংরক্ষণে অনন্য প্রয়াস হয়ে থাকবে।
- প্রত্নতাত্ত্বিক সংস্কার-সংরক্ষণ করা হয়েছে।
- বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ করা হয়েছে।
পায়গ্রাম কসবা মসজিদ
- ২০১১-১২ সালে পায়গ্রাম কসবা মসজিদ এ প্রত্নতাত্ত্বিক খনন করা হয়েছে এবং উৎখননে স্থাপত্য ভিত্তি পাওয়া গেছে।
- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এখানে অধিদপ্তর কর্তৃক সংরক্ষিত পুরাকীর্তির নোটিশ বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।